নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাত্রলীগ নেতা জানান যে, এই কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহমদ সাজন একজন সাবেক ছাত্রদল কর্মী। তিনি আরো জানান যে, সাজন ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছাত্রদলের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলো। পরবর্তীতে ছাত্রলীগে যোগদান করে এখন অল্পদিনেই ছাত্রলীগে বড় দায়িত্ব দখল করে বসে আছে। এই কমিটি অনুমোদিত হওয়ার সাথে সাথে এরকম বেমানান ও গঠনতন্ত্র সাংঘর্ষিক কমিটি দেখে একই কমিটিতে স্থান পাওয়া সদস্য কামরান আহমদ ও রুবেল আহমদ সেচ্ছায় এই বিতর্কিত কমিটি থেকে পদত্যাগ করেন।
পরিশেষে ৩ নং পূর্ব জাফলং ছাত্রলীগ এর পদ বঞ্চিত তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এইরকম বিতর্কিত ও গঠনতন্ত্র সাংঘর্ষিক কমিটি বাতিল করে প্রকৃত ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন দিয়ে মূল ধারার ছাত্রলীগ নিয়ে দ্রুত কমিটি গঠন করার জন্য জেলা ছাত্রলীগ নেত্বৃবৃন্দের কাছে জোর দাবী জানান।
বিতর্কিত সভাপতি ইউসুফ বলেন পারিবারিক সমস্যার কারনে আমি বিয়ে করেছি। আমি এখনও লেখাপাড়া করছি। আমার এখনও ছাত্রত্ব আছে।